শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯
English Versionআমার হেলথ ডেস্ক, ১৭ জুন ২০১৬: ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশে মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠেছে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বাইরে থেকে অনেক সুন্দর ও নিরাপদ চিকিৎসাস্থল মনে হলেও চিকিৎসা নিতে গিয়ে চরম বিপত্তিতে পড়তে হয় রোগী ও তার স্বজনদের। প্রায় সাড়ে ৪ লাখ অধিবাসীর স্বাস্থ্যসেবার পাশাপাশি মহাসড়ক ও সংযোগ সড়কগুলোতে দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা সেবাস্থল এ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কিন্তু নানামুখি সংকট রয়েছে এ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।
এ কমপ্লেক্সটিতে নেই কোনো সরকারি অ্যাম্বুলেন্স। জরুরি সেবার জন্য নেই সাকার মেশিন, নষ্ট হয়ে পড়ে আছে এক্সরে মেশিন ও প্যাথলজী বিভাগের এনালাইজার। আবার পদ থাকলেও নেই মেডিসিন, সার্জারী, নাক কান গলা বিভাগের কোনো চিকিৎসক। ৮৪ জন স্বাস্থ্য সহকারীর মধ্যে ৩৪টি পদই শূন্য রয়েছে, সংকট রয়েছে ঝাড়ুদার ও দারোয়ানের। এছাড়া চিকিৎসকরা সময়মতো চেম্বারে না আসায় ও কর্মস্থলে সঠিকভাবে ডিউটি পালন না করায় বহির্বিভাগে চিকিৎসাসেবা নিতে আসা রোগী ও স্বজনদেরকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাসির উদ্দিন বলেন, জরুরি প্রসূতিসেবা সেন্টার(ইউসি) হিসেবে এ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটির স্বীকৃতি না থাকলেও গত পাঁচ মাসে ৩০টি সিজার ও ১৫০টি নরমাল ডেলিভারি করা হয়েছে। ডিমান্ড সাইট ফ্রিনান্সি স্কীম(ডিএসএফ) কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত করা হলে এ সেবার মান আরো বাড়বে। এছাড়া অ্যাম্বুলেন্স ও এক্সরেসহ প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির জন্য কুমিল্লার সিভিল সার্জন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে বার বার পত্র পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
যেসব রোগের ‘সুপারফুড’ মেথি শাক
জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়িরও রয়েছে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৬ ডিগ্রিতে নামবে তাপমাত্রা, আসছে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ
শিশু মৃত্যুর হার ৬৩ শতাংশ কমিয়েছে বাংলাদেশ
নিপাহ রোগে আতঙ্ক নয়, দরকার সচেতনতা
পিরোজপুরে র্যাবের অভিযান, ৪ ‘ভূয়া ডাক্তার’ আটক
প্রাইভেট হাসপাতালের ব্যায়ভার কমানোর তাগিদ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর