সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯
English Versionস্বাস্থ্য ডেস্ক: ০৭ অক্টোবর’ ১৯: বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচন ও মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে, যার বেশিরভাগই সম্ভব হয়েছে শ্রম আয় বৃদ্ধির কারণে। ফলে ২০১০ থেকে ২০১৬ সময়ে দেশের ৮০ লাখ মানুষ দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক।
মঙ্গলবার (০৭ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে ‘বাংলাদেশ পোভার্টি অ্যাসেসমেন্ট’ নামে বিশ্ব ব্যাংক প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
এসময় বাংলাদেশ ও ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, বিগত দশকে দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ প্রশংসনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। কিন্তু এখনও প্রতি চারজনের একজন দারিদ্র্যের মধ্যে বাস করছে। বাংলাদেশকে আরও অনেক কিছু করতে হবে বিশেষত দারিদ্র্যের নতুন ক্ষেত্রগুলোর দিকে দৃষ্টি দিতে হবে। যেমন- শহর এলাকায় দারিদ্র্য মোকাবিলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশে দরিদ্র মানুষের অর্ধেক শহরে বাস করবে বলে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, জোরালো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের দারিদ্র্য কমাচ্ছে। তবে তুলনামূলক কম গতিতে।
‘দারিদ্র্য বিমোচনের ৯০ শতাংশই গ্রামে হয়েছে। শহরে দারিদ্র্য কমেছে সীমিত হারে। এছাড়া অতিদারিদ্র্য জনগোষ্ঠীর মধ্যে শহরের লোকের সংখ্যা একই রয়ে গেছে। ফলে জাতীয় দারিদ্র্য বিমোচনে ধীরগতি।
কৃষি নয়, গ্রাম অঞ্চলে দারিদ্র্য কমাতে শিল্প ও সেবা খাত অবদান রেখেছে। আলোচ্য সময়কালে কৃষি প্রবৃদ্ধি ধীর ছিল এবং সবচেয়ে কম দারিদ্র্য বিমোচনে অবদান রেখেছে।
অর্থনীতিবিদ এবং প্রতিবেদনটির সহ লেখক মারিয়া ইউজেনিয়া জেননি বলেন, প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে, প্রথাগত বিভিন্ন চালিকাশক্তি দারিদ্র্য বিমোচনে ভূমিকা রাখছে। কিন্তু অগ্রগতির ক্ষেত্রে কিছু চালকের ক্ষমতা সীমিত হয়ে পড়েছে।
নিমের নির্যাস ক্যান্সার সেল নষ্ট করতে পারে : ডা. এ.এন.এম নাজমুল হাসান খান
শীতে সর্দি ও রোটা ভাইরাসে আক্রান্তের ঝুঁকিতে শিশুরা
বাউফলে বিনামূল্যে স্বাস্থ্য সেবা
আজ সকালে বায়ু দূষণের শীর্ষে ঢাকা
আয়রনের অভাবে সৃষ্টি হয় নানা জটিলতা
প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে সরকার কাজ করছে: সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
যেসব রোগের ‘সুপারফুড’ মেথি শাক
জন্ম নিয়ন্ত্রক বড়িরও রয়েছে পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া